Ticker

6/recent/ticker-posts

পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে চান? জেনে নিন - পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার ১০টি সেরা উপায়

পরীক্ষায়-ভাল-রেজাল্ট-করার-উপায়


পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার উপায় কি? পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, ভর্তি পরীক্ষা সহ উচ্চশিক্ষার সকল পরীক্ষার্থীদের মাথায় শুধু এই প্রশ্নই ঘুরপাক খায়! অনেকেই ভালো ফলাফলের আশায় দিনরাত পড়ার টেবিলে বসে থাকে, সারাবছর সমানতালে পড়েই যায়। কিন্তু তারপরও অনেক ক্ষেত্রে আশানুরূপ ফলাফল হয় না। যার ফলে তারা অত্যন্ত হতাশ হয়ে পড়ে। 
কিন্তু পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য আসলে কোন জাদুর কাঠির প্রয়োজন হয়না। শুধু গাধার মত খাটাখাটনি না করে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে ফলাফল আরেকটু ভালো করা সম্ভব। কিন্তু প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা! তোমরা যদি ভেবে থাকো, আমি তোমাদেরকে না পড়ে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় বলে দেব, সেটা অবশ্যই তোমাদের ভুল ধারণা! পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার জন্য অবশ্যই পড়াশোনা করতে হবে, কিন্তু সেই পড়ার পরিমাণ টা অনেকটা কমিয়ে আনা অবশ্যই সম্ভব।
তুমি যদি ধারাবাহিকভাবে পরিকল্পনামাফিক  পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারো তাহলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষার সময় অনেক বেশি প্রেসার নিয়ে পড়তে হবে না, শুধু কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করাই যথেষ্ট হবে। চলো জেনে নেই কী সেই কৌশলগুলো!

পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার সহজ উপায়

১. পরিকল্পনামাফিক পড়াশোনা করবে

যদি আগোছালো ভাবে পড়াশোনা শুরু করো, তাহলে শুধু এদিক থেকে ওদিক থেকে পড়তে থাকবে, কিন্তু পড়া আর শেষ হবে না! তাই সপ্তাহের শুরুতে কিংবা মাসের শুরুতে পড়ার একটি রুটিন বা পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলো যা হবে টার্গেট ভিত্তিক। অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে আমাকে এতটুকু পড়া শেষ করতে হবে। পরিকল্পনার মধ্যে অবশ্যই দৈনন্দিন কাজের রুটিন অন্তর্ভুক্ত থাকবে, আর এতে কয়েক ঘন্টা পড়াশোনা রাখলেই হবে। 
পড়ার পরিকল্পনা এমনভাবে তৈরী করবে যেন ক্লাসে শিক্ষক যা পড়াচ্ছেন তার চেয়ে তুমি পিছিয়ে না পড়ো। যদি মনে হয় ক্লাসের গতি কম কিন্তু সিলেবাস অনেক বড়, তাহলে তোমার পরিকল্পনায় কিছু এক্সট্রা পড়া অন্তর্ভুক্ত রাখো। যাতে করে পরীক্ষার আগেই যেকোনোভাবে তোমার সিলেবাস শেষ হয়ে যায়। আর দৈনন্দিন রুটিনে পড়ার সময় ছাড়াও পরিবারকে সময় দেওয়া, খেলাধুলা বিনোদন ইত্যাদির সময় নির্দিষ্ট রাখবে। আর সপ্তাহের বন্ধের দিনটিতে পুরো সপ্তাহজুড়ে যা পড়েছ তাতে একটু চোখ বুলিয়ে নিবে। ধারাবাহিকতা বজায় রাখলে ছুটির দিনটিকে ছুটির মতো করেই কাটাতে পারবে!

২. যখন পড়বে মনোযোগ দিয়ে পড়বে

বছরের শুরু থেকেই মনোযোগ দিয়ে প্রতিদিন দুই থেকে চার ঘণ্টা পড়াশোনা করতে পারলে তা অবশ্যই যথেষ্ট। পড়তে বসার আগেই পড়ার টেবিল গুছিয়ে নিয়ে পড়ার পরিবেশ তৈরি করে তারপর বসবে। মোবাইলসহ সব ডিভাইস পড়ার টেবিল থেকে দূরে রাখবে। কিভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়বে এ সম্পর্কে আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারো:
পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে ২-৪ ঘন্টা পড়তে পারলে পরীক্ষার আগে অবশ্যই সিলেবাস শেষ হয়ে যাবে। সারাদিনরাত পড়ার টেবিলে বসে থাকার কোন প্রয়োজন পড়বে না। অল্প সময়ে অনেক বেশি পড়া শেষ করতে পারবে।

৩. নিয়মিত ক্লাস করবে ও ক্লাস নোট তৈরি করবে

অনেক পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী মনে করে শুধু শুধু ক্লাস করে সময় নষ্ট না করে বাসায় বসে সারাদিন পড়া ভালো! আবার অনেক ফাঁকিবাজ ছাত্র-ছাত্রী শুধু শুধুই ক্লাস মিস করে, অতঃপর পরীক্ষার সময় কোত্থেকে কি পড়বে- কোন কিছুই কূলকিনারা করতে পারে না! 
ভালো রেজাল্ট করতে হলে ক্লাসের কোন বিকল্প নেই। বিশেষ করে সেই সব ক্ষেত্রে, যখন যিনি ক্লাস নেন সেই শিক্ষকই পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করেন! বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়টি সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য! তবে স্কুল কলেজের ক্ষেত্রেও ক্লাস করার কোন বিকল্প নেই। কেননা, মানুষ পড়ে যতটা না শিখতে পারে তার চেয়ে বেশি শিখতে পারে শুনে এবং দেখে। 
শিক্ষক কি বলছেন, কোন বই থেকে পড়াচ্ছেন, কোন টপিকটির উপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন - এই গুলো মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। খুব সুন্দর করে ক্লাস নোট তৈরি করবে। শুধু শিক্ষক এর সব কথা লিখে গেলেই হবে না, যেটাকে শিক্ষক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন সেটা মার্ক করে রাখতে হবে। অনেকে লিখা নিয়ে খুব ব্যতিব্যস্ত হয়ে শিক্ষকের অনেক কথাই মিস করে ফেলে। সেটা করা যাবে না, শুনবে বেশি আর যেটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে সেটা লিখবে। 
অনেক সময় শিক্ষক পড়ার ফাঁকে বলে ফেলেন " এটা পরীক্ষায় আসতে পারে!" অথবা "এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ" - এই টাইপের কথা গুলো মিস করা যাবে না! এগুলো খাতায় টুকে রাখলে পরীক্ষার সময় এই ক্লাস নোট অনেক কাজে আসবে। 

৪. প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করবে

প্রতিদিন ক্লাসে যা পড়ানো হয় তা রাতে অন্তত একবার পড়ে নিবে। কোন হোমওয়ার্ক থাকলে তা অবশ্যই করবে। পড়া জমে গেলে পরবর্তীতে পড়ার ইচ্ছা ও কমে যায়, "এত বেশি পড়া কিভাবে শেষ করব" -এই ধরনের একটি ভীতি কাজ করে। তাই দিনেরটা দিনে শেষ করলে মনও চাপমুক্ত থাকবে। পরীক্ষার আগ মুহূর্তে আলাদাভাবে প্রেসার নিতে হবে না। তবে আরো ভাল হয় যদি পরদিন শিক্ষক যা পড়াবেন তাতে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যায়। এতে করে ক্লাসে মনোযোগী হওয়া সহজ হবে, শিক্ষক এর লেকচার আরো ভালোভাবে বুঝা যাবে।

৫. আগের বছরগুলোর প্রশ্ন পর্যালোচনা ও সাজেশন তৈরি 

এই কাজটি অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকরা করে দেন। কিন্তু আমার পরামর্শ হলো শুধুমাত্র অন্যের সাজেশন এর উপর নির্ভর না করে নিজেই একটি সাজেশন তৈরি করা উচিত। বিগত বছরের প্রশ্নগুলো পর্যালোচনা করলেই যথেষ্ট আইডিয়া পাওয়া যায়। নিজের পড়ার ধরণ ও ক্ষমতা অনুযায়ী নিজেই একটি সাজেশন তৈরি করে নাও। তবে এক্ষেত্রে একটু আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। এটাও আসতে পারে, ওটাও আসতে পারে- এসব ভয়ে বইয়ের সবকিছু সাজেশন এ ঢুকিয়ে দিলে তো হবে না! খুব বেশি শর্টকাট না, আবার অনেক বেশি দীর্ঘও না - এমন একটি সাজেশন তৈরি করবে।

৬. পর্যাপ্ত ঘুমানো ও সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে হবে

পর্যাপ্ত ঘুম ও সুস্বাস্থ্য অবশ্যই পড়ালেখায় মনোযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। তাই দৈনিক ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করবে। শাক সবজি ও ফলমূলসহ পুষ্টিকর খাবার খাবে আর ব্যায়াম, খেলাধুলা ইত্যাদি নিয়মিত করবে। এতে করে শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকবে, পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে।

অবসরে মন প্রফুল্ল রাখতে কী কী করা যায় সে সম্পর্কে আইডিয়া নিতে এই আর্টিকেল পড়তে পারো!

৭. বেশি বেশি লিখবে

পড়া আত্মস্থ করার ক্ষেত্রে বেশী বেশী লিখা অনেক বেশি কার্যকরী। পড়ার সময় একটি কলম ও রাফ খাতা যেন অবশ্যই সামনে থাকে। যা শিখেছো বা যা পড়েছ তার পুরোটা লেখার সময় না পেলেও অন্তত পয়েন্টগুলো খাতায় টুকে নিবে। এতে করে অন্ততপক্ষে পয়েন্ট গুলো মাথায় ভালো করে গেঁথে যাবে। পরীক্ষার হলে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনাও কমে যাবে। তাছাড়া পড়ার পর লেখার মাধ্যমেই ভুলগুলো সংশোধন করে নেওয়া যায়। পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর পেতে হলে অবশ্যই নির্ভুল ভাবে লিখতে হবে।

৮. বন্ধুদের সাথে Group Study করবে 

Group study বা সমন্বিত পাঠ পড়ালেখা কে আরও সহজ ও আনন্দময় করে তুলতে পারে। বন্ধুদেরকে কেবলমাত্র প্রতিযোগী না ভেবে সহযোগী ভাবো! যে কোন টপিক কয়েকজন মিলে আলাপ-আলোচনা করেলে সেটা আরো গভীর ভাবে বোঝা সম্ভব এবং দীর্ঘদিন মনেও থাকে। একসাথে বসে গ্রুপ স্টাডি করার সুযোগ না পেলে, গল্প আড্ডার ফাঁকেও নৈর্ব্যক্তিক ও সাধারণ জ্ঞান টাইপের প্রশ্নগুলো একজন আরেকজনকে করতে পারো। এতে করে বোরিং বিষয়গুলো পড়ার ক্ষেত্রেও আগ্রহ তৈরি হবে।

৯. শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ রাখবে

জটিল বিষয়গুলো শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করবে। কিছু না বুঝলে নিঃসংকোচে জিজ্ঞেস করে নিবে। ক্লাসে মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি কিছু না বুঝলে তা ক্লাসে অথবা আলাদাভাবে শিক্ষক থেকে বুঝে নিবে। প্রতিটি বিষয়ের দুর্বলতা কাটানোর পাশাপাশি পরীক্ষায় লেখার প্যাটার্ন, সাজেশন ইত্যাদি নিয়েও  শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করবে।

পরীক্ষার হলে ভুলে যাওয়ার সমস্যায় ভুগলে পড়তে পারো: 

১০. পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিশেষ করণীয়:

এতক্ষণ আলোচনা করা হয়েছে পরীক্ষার পূর্বে কী কী করনীয় তা নিয়ে। পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার উপায় গুলোর মধ্যে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে তুমি কি করছ তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের জন্য বিশেষ পরামর্শগুলো হলো:

ক) পরীক্ষার আগের রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো

পরীক্ষার আগের রাত নতুন করে অনেক কিছু পড়ার জন্য নয়। সারাবছর যা পড়েছ, পরীক্ষার আগের দিন সেগুলো রিভিশন দেবে। তারপর অবশ্যই তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বে যেন পরীক্ষার হলে কোন ধরনের ঘুম ঘুম ভাব না আসে। তাছাড়া নিদ্রাহীনতা মস্তিষ্কে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে, যার ফলে পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রাখা কঠিন হবে।

খ) পরীক্ষার সময়-বিন্যাস নিয়ে পরিকল্পনা

পরীক্ষায় মোট কতগুলো প্রশ্ন আছে সে অনুসারে মোট সময়কে ভাগ করে নেবে। প্রতিটি প্রশ্নের জন্য তুমি কতটুকু সময় পাবে সেটা আগে থেকেই হিসেব করে নিতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফুল আনসার করতে না পারলে কখনোই ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব না। তাই কয়েকটি প্রশ্ন অনেক বড় করে লিখতে গিয়ে, বাকিগুলো লিখতেই পারলে না এমন যেন না হয়।

গ) আত্মবিশ্বাস হারাবে না 

আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা ও নিজের উপর ভরপুর বিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষার হলে যাবে। অন্যান্য পরীক্ষার্থীরা কে কি বলছে, কে কি করছে সেসব নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই। পরীক্ষা শুরুর আগ মুহূর্তে অনেক বেশি গল্প-গুজব কিংবা আলাপ আলোচনা না করাই ভালো। কেননা এতে অহেতুক ভীতি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। তাই আত্মবিশ্বাস হারাবে না। মনে রাখবে, প্রত্যেকের ভাগ্যই নির্দিষ্ট, কেউ কারো ভাগ্য কেড়ে নিতে পারে না।

ঘ) পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রাখা

পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার জন্য পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খুব বেশি তাড়াহুড়ো করবে না। মাথা ঠান্ডা রেখে আগে পুরো প্রশ্ন পড়বে। তারপর যে প্রশ্নের জন্য তোমার হাতে যতটুকু বরাদ্দ সময় আছে ততটুকু সময়ই ব্যয় করবে।কোন প্রশ্ন ভুলে গেলে সেখানে অতিরিক্ত কালক্ষেপণ না করে পরের গুলো লিখতে থাকবে। সবশেষে রিভিশন দেওয়ার সময় কোন কিছু বাদ পড়লে সেগুলো লিখবে। 

ঙ) পরীক্ষার খাতায় সুন্দরভাবে উপস্থাপন

তোমার হাতের লেখা অনেক বেশি সুন্দর হতে হবে এমন কোন কথা নেই। কিন্তু পরীক্ষার খাতায় উত্তর উপস্থাপনের ধরন অবশ্যই সুন্দর হতে হবে। খাতা পরিচ্ছন্ন রাখবে, মার্জিন করবে, কত নম্বর প্রশ্নের উত্তর লিখছো সেটা সুন্দরভাবে মার্ক করে দিবে। কোন প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে না জানলে ও যদি কিছুটা আইডিয়া থাকে তাহলে অল্প হলেও লিখে আসবে। তবে বাড়িয়ে বাড়িয়ে অবান্তর কথা লেখার প্রয়োজন নেই। বেশি কাটাকাটি করবে না। উত্তর গুলোর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমান ফাঁকা রেখে গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবে। লেখা শেষ হলে অবশ্যই প্রশ্নের সাথে মিলিয়ে রিভিশন দেবে- সবগুলো প্রশ্ন লিখেছো কিনা এবং কোনো ভুল আছে কিনা।

শেষ কথা

পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার সহজ উপায়গুলো এতক্ষণ আলোচনা করেছি। এগুলো অনুসরণ করার পাশাপাশি একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবে: পরীক্ষার রেজাল্ট নির্ভর করে মূলত তিনটি বিষয়ের উপর : পড়াশুনা, কৌশল অবলম্বন ও ভাগ্য। তাই যথাসাধ্য চেষ্টা করার পর অবশ্যই ফলাফলের জন্য স্রষ্টার কাছে ধরণা দিতেই হবে, ভাল কিছু চাইতে হবে এবং তাঁর উপর আস্থা রাখতে হবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ